২০২৫ সালে কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স ও ডিগ্রি করা যাবে

আমার প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে এবং কত বছর গ্যাপ দিয়ে ডিগ্রি করা যাবে তার সময়সীমা সম্পর্কে। তাই আপনি যদি এই বিষয়টি পরিপূর্ণভাবে জানতে চান তাহলে আপনার কিন্তু অবশ্যই মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে। তাই আপনি যদি কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে তা জানতে চান তাহলে পড়তে থাকুন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কত বছর গ্যাপ দিয়ে ডিগ্রি করা যাবে।
কত-বছর-গ্যাপ-দিয়ে-অনার্স-করা-যাবে-কত-বছর-গ্যাপ-দিয়ে-ডিগ্রি-করা-যাবে
স্টুডেন্ট লাইফে কিন্তু বিভিন্ন কারণে অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে পড়াশুনার গ্যাপ চলে যায়। কিন্তু যদি একবার গ্যাপ চলে যায় এবং আপনি যদি হাল ছেড়ে দেন তাহলে কখনোই আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন না। যতবার হারবেন ঠিক ততবারই প্রতিজ্ঞা করবেন এবং অধিক বার চেষ্টা করবেন যাতে কোনভাবেই আপনি হার মেনে না নেন। এজন্য কিন্তু আপনাকে অবশ্যই জেনে রাখতে হবে যে কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে অথবা কত বছর গ্যাপ দিয়ে ডিগ্রি করা যাবে।

অনুষ্ঠানিক শিক্ষা জীবন থেকে বিরতির পরে অনার্স করার সুযোগ

আমরা কিন্তু সেই প্রাইমারি স্কুল থেকে এই পর্যন্ত একইভাবে পড়াশোনা করে আসছি। আমরা যদি কোন বিদ্যালয়ে ভর্তি হই তাহলে কিন্তু আমরা সেখানেই পড়াশোনা করতে থাকি এবং একই ধারায় পড়াশোনা চালিয়ে যাই। তখন আমাদের জীবন সম্পর্কে ততটা ধারণা থাকায় না কিংবা জীবন সম্পর্কে খুব একটা বাস্তবসম্মত জ্ঞান লাভ করার সুযোগ থাকে না।

কিন্তু এভাবে চলতে চলতে আপনি যখন ইন্টারমিডিয়েট পাশ করবেন তারপরে কিন্তু জীবন সম্পর্কে মোটামুটি লেভেলের ধারণা পেয়ে যাবেন। তো ইন্টার পাশ করার পরে অনার্সে জীবন শুরু করার অপশন চলে আসে। অনেকেই এই সময়ে পড়াশোনা থেকে বঞ্চিত হয়ে যায় কিংবা পড়াশোনা থেকে একদম বিতাড়িত হয়ে অন্য জগতে প্রবেশ করে ফেলে।

তো ইন্টারমিডিয়েটের পরে অনার্সের আগের পর্যন্ত এই সময়টা কিন্তু জীবনের একটি টার্নিং পয়েন্ট। আপনি যদি এই সময়টি সর্বোচ্চ কাজে লাগান তাহলে কিন্তু জীবনের সর্বোচ্চ সুযোগ ব্যবহার করে ফেলবেন। আর যদি এই সময়টুকু অবহেলা করে কাটিয়ে ফেলেন তাহলে কিন্তু ভবিষ্যতে আপনার জন্য রয়েছে বিশাল চিন্তা এবং অন্ধকারের জগতে।

তাই এই সময়টুকু আপনি কিভাবে পার করছেন এবং কোন কাজের পেছনে ব্যয় করছেন সে সম্পর্কে কিন্তু সব সময় সতর্কতা অবলম্বন করবেন। আর আনুষ্ঠানিক শিক্ষা বলতে এখানে এটাই বোঝানো হয়েছে যে প্রাইমারি স্কুল থেকে কলেজ পর্যন্ত এটাই হল আনুষ্ঠানিক শিক্ষা। একটা মানুষ যদি এই সময়টুকু পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগে তাহলে জীবন নিয়ে খুব একটা দুশ্চিন্তা করতে হয় না।

ইন্টারমিডিয়েট হল এমন একটা লেভেল যে লেভেল পর্যন্ত মানুষ যদি পড়াশোনা করে থাকে তাহলে সে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় গেলে বা পরিস্থিতির সাথে খাপ খাওয়ায় নিতে পারবে এবং নিজেকে শিক্ষিত বলে দাবি করতে পারবে। কারণ এই লেভেল পর্যন্ত পড়াশোনা করলে মোটামুটি সব কিছু সম্পর্কে একটি ধারণা চলে আসে এবং সাধারণ জ্ঞান ভালই হয়ে যায়।

ইন্টার পাশের পড়াই অনার্স করার সুযোগ রয়েছে অনার্স অর্থাৎ আপনি যদি এখানে চার বছর পড়াশোনা করেন তাহলে আপনি একটি স্নাতক ডিগ্রি পেয়ে যাবেন। আর অনার্স পাস করলেই আপনার মোটামুটি বাংলাদেশের পড়াশোনার যে লেভেল রয়েছে সেটা সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছে গিয়েছেন। বাংলাদেশের যত প্রকার চাকরি রয়েছে সব জায়গাতেই আপনি যদি অনার্স পাশ হয়ে থাকেন তাহলে আবেদন করতে পারবেন।

গ্যাপ দিয়েও কীভাবে অনার্স কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়

আপনি কিন্তু গ্যাপ দিও অনার্স অথবা ডিগ্রী কমপ্লিট করতে পারবেন এতে কোন প্রকার সমস্যা হবে না। বিশেষ করে সাধারণ মানুষেরা মনে করে যে আসলে1 বছর যদি লস দিয়ে ফেলে তাহলে তার পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যাবে এবং সে আর কোন জায়গায় পড়াশোনা করতে পারবে না। কিন্তু ওদেরকে এই ধারণাটি মনে করে থাকে কারণ তাদের কাছে সঠিক তথ্য নেই।

ইন্টার পাশের পরে আপনি যদি গ্যাপ দেন তাহলেও কিন্তু গ্যাপ দেওয়ার পরেও একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আপনি অনার্সে ভর্তি হতে পারবেন। কিন্তু অনেকে জানে না বলে অনেকে যারা ভর্তি হতে চায় তাদেরকে ভুল তথ্য দিয়ে থাকে এবং তারাও ঘাবড়িয়ে যায় ফলে তাদের পড়াশোনায় বন্ধ হয়ে যায়।

কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে

আপনি ইতিমধ্যে আমাদের আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয় অর্থাৎ কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে এই সময় সীমা যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে ওই অংশের মধ্যে প্রবেশ করেছেন। অনেকেই কিন্তু আর্টিকেল টুকু মনে সহকারে পড়তে পারেনা যার ফলে কিন্তু আসল তথ্য পায় না। কিন্তু আপনি যদি এই বিষয়ে খুবই সিরিয়াস ব্যক্তি হয়ে থাকেন এবং জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশটুকু সঠিকভাবে কাজে লাগাতে চান তাহলে মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।

সোজা কথাই বলতে গেলে কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে এটা পরিপূর্ণভাবে নির্ভর করছে আপনি কোন প্রতিষ্ঠানে পড়েছেন তার নিয়মের উপরে। বাংলাদেশে কিন্তু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। আপনাকে প্রথমে নির্ধারণ করতে হবে যে আপনি কোথায় ভর্তি হবেন অর্থাৎ কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স কমপ্লিট করবেন।

আপনি যদি নিজের যোগ্যতা দিয়ে নিজের স্থান অর্জন করে নিতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই পরীক্ষা দিতে হবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যেহেতু পরীক্ষার মাধ্যমে নিজের স্থান দখল করতে হয় নিজের যোগ্যতা অনুসারে তাই অধিকাংশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বোচ্চ দুইবার বা দুই বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে।

তবে স্পেসিফিক কিছু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলোতে আপনি আপনার ইন্টারমিডিয়েট সার্টিফিকেট দিয়ে সর্বোচ্চ একবার পরীক্ষা দিতে পারবেন। মনে করেন আপনি গত বছর ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেছেন এবং এই বছরে আপনি অনার্স এর জন্য ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারবেন। প্রথমবার পরীক্ষা দেওয়াকে ফার্স্ট টাইম এডমিশন বলে এবং দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দেওয়াকে সেকেন্ড টাইম এডমিশন বলা হয়ে থাকে।

আপনি যদি প্রথমবারে চান্স পেয়ে যান তাহলে ভর্তি হয়ে যাবেন এবং প্রথমবারে যদি দুর্ভাগ্যবশত চান্স না পেয়ে থাকেন তাহলে দ্বিতীয়বার এডমিশনে ভর্তি পরীক্ষা দেবেন। আর যদি দ্বিতীয়বারেও আপনি ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পারেন তাহলে আপনি আর আপনার ইন্টারমিডিয়েট সার্টিফিকেট দিয়ে কখনোই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারবেন না। আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে।

আর আপনি যদি বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই প্রচলিত পরিমাণে টাকা পয়সা খরচ করতে হবে কারণ সেখানে আপনার যোগ্যতার থেকে আপনার টাকা পয়সা খরচ করার সামর্থ্য বেশি থাকা লাগবে। এমন অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা পাঁচ থেকে সাত বছরের গ্যাপ দিয়েও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স কমপ্লিট করে। যদিও এতে কিছু নীতিমালা রয়েছে তারপরও এই পরিমাণ গ্যাপ দিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স কমপ্লিট করা সম্ভব।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যেরকম নিয়ম রয়েছে ঠিক একই নিয়ম কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে তাই আপনি যদি মনে করে থাকেন যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় যে কোন কিছু করা সম্ভব কিন্তু এটি মোটেও সম্ভব নয়। আপনাকে অবশ্যই ওই নীতিমালা অনুসরণ করে ভর্তি হতে হবে এবং সঠিকভাবে পড়াশোনা করতে হবে।

আবার অন্যদিকে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অত্যাধিন হয়ে আপনি যদি অনার্স কমপ্লিট করতে চান এবং ইন্টারের পরে আপনার গ্যাপ থেকে থাকে তাহলে কোন সমস্যা নেই। বিশেষ করে যারা চাকরি জীবনে চলে গিয়েছে তারা যখন মনে করে যে আমার একটা সার্টিফিকেট দরকার ওরা তখন কিন্তু উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন হয়ে অনার্স কমপ্লিট করে।

পাশাপাশি বুঝতে পেরেছেন কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে এর সময় সময় সম্পর্কে। এছাড়া আপনি যদি আরো বিস্তারিত জানতে চান তাহলে কিন্তু ওয়েবসাইট ভিজিট করে জেনে নিতে পারেন কিংবা তাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে পারেন। আর সবথেকে ভালো হয় আপনি যেখানে ভর্তি হবেন সেখানে সরাসরি গিয়ে তাদের সাথে কথাবার্তা বলে আসা। যদি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে চান তাহলে সেই নীতিমালা গুলো দেখে নিবেন আর যদি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে চান তাহলে তাদের সাথে কথা বলে জেনে নিবেন না।

কত বছর গ্যাপ দিয়ে ডিগ্রি করা যাবে

আপনি আমাদের আর্টিকেলের আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশের মধ্যে প্রবেশ করেছেন যে অংশ আলোচনা করা হবে যে আসলে কত বছর গ্যাপ দিয়ে ডিগ্রি করা যাবে। আমাদের দেশে এই ডিগ্রির দাম অনেক বেশি থাকলেও বর্তমানে কিন্তু অনার্সের দাম সবথেকে বেশি। আপনি আপনার বাস্তব জীবনে যদি কোন চাকরির ইন্টারভিউ দিতে চান কিংবা যেকোনো জায়গায় যদি আপনার সার্টিফিকেট জমা দেন তাহলে ডিগ্রীর তুলনায় অনার্সের সার্টিফিকেটের দাম বেশি হবে অর্থাৎ মূল্য বেশি দিবে।

তবে আপনি যদি ব্যক্তিগতভাবে ডিগ্রী কমপ্লিট করতে চান তাহলে সেটা সম্পূর্ণরূপে আপনার অভ্যন্তরীণ বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত। তবে আপনার যদি ইন্টারমিডিয়েটের পরে গ্যাপ থেকে থাকে এবং তাহলে আপনার মনে অবশ্যই সন্দেহ থাকবে যে আপনি আসলে ডিগ্রী করতে পারবেন কিনা। আর এই অংশের মধ্যে কিন্তু সেটাই জানিয়ে দেওয়া হবে তাই মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন এবং জেনে নিন কত বছর গ্যাপ দিয়ে ডিগ্রি করা যাবে।

সোজা কথাই বলতে গেলে এটিও একইভাবে অনার্স এর মত আপনি কোথায় ডিগ্রী করবেন সেই প্রতিষ্ঠানের উপরে নির্ভর করে থাকবে। যদি সরকারের বিশ্ববিদ্যালয় করেন তাহলে এক নিয়ম আর যদি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় করেন তাহলে কিন্তু আরেক নিয়ম। এছাড়া অন্যদিকে রয়েছে আবার উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সাধারণত এক থেকে দুই বছর কিংবা কিছু ক্ষেত্রে তিন থেকে চার বছর পর্যন্ত গ্যাপ নেওয়ার সময় দেয়। কিন্তু আপনি যদি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন হয়ে ডিগ্রি কমপ্লিট করতে চান তাহলে তিন থেকে পাঁচ বছর গ্যাপ দিলেও কোনো সমস্যা হবে না। আর আপনি যদি নির্দিষ্ট কিংবা উল্লেখযোগ্য কোনো কারণ দেখাতে পারেন । আর যেহেতু এটি তিন বছরের কোর্স তাই অনার্সের থেকে সময় ও কম লাগে। আশা করি জানতে পেরেছেন কত বছর গ্যাপ দিয়ে ডিগ্রি করা যাবে।

গ্যাপের পরেও কীভাবে শিক্ষাজীবন পুনরায় শুরু করা যায়

গ্যাপের পরেও কিন্তু আপনি আপনার শিক্ষাজীবন পুনরায় চালু করতে পারেন এটা সম্পূর্ণরূপী আপনার ব্যক্তিগত বিষয়ে অন্তর্ভুক্ত। আপনার মনোবল যদি শক্ত হয়ে থাকে তাহলে কিন্তু যতই জ্ঞাপ থাকুক না কেন আপনি কিন্তু আপনার শিক্ষাজীবন পুনরায় চালু করতে পারবেন। কিন্তু আপনার মানসিক শক্তি এবং মনোবল যদি খারাপ হয়ে থাকে এবং আপনাদের তীব্র ইচ্ছাশক্তি না থাকে তাহলে কিন্তু আপনি কখনোই আপনার জীবন যুদ্ধে সফল হতে পারবেন না সেটা যে ক্ষেত্রেই হোক না কেন। আর যারা গ্যাপ দিয়ে ফেলেছেন তারা অবশ্যই উপরের অংশটুকু থেকে জেনে নিয়েছেন যে কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে।

ডিগ্রি ও অনার্স কোর্সে ভর্তির সময় গ্যাপ নেওয়ার প্রভাব

অনেক ক্ষেত্রে কিন্তু ডিগ্রী ও অনার্স করছে ভর্তি হওয়ার পূর্বে অনেকের গ্যাপ থেকে যায়। আর এই বিষয়টি কিন্তু অনেককেই নেতিবাচক প্রভাবের আওতাধীন করে ফেলে। তারা মনে করে আমার জীবন শেষ যেহেতু আমি গ্যাপ দিয়ে দিয়েছে তাহলে আমার সহপাঠীটা অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে আমি অনেক পিছিয়ে রয়েছি। আর কখনোই ফিরে দাঁড়াতে পারবে না। কিন্তু তার যদি মনোবল তীব্র হয়ে থাকে তাহলে কিন্তু সে এই গ্যাপ এর সংবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে পারবে। যদিও এই গ্যাপ কিন্তু জীবনে অনেক খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।

শেষ কথাঃ কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে

আশা করি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন যে কত বছর গ্যাপ দিয়ে অনার্স করা যাবে এবং কত বছর গ্যাপ দিয়ে ডিগ্রি করা যাবে। আপনি যদি গ্যাপ দিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই নিজের মনোবল শক্তিশালী করে রাখবেন এবং আপনি আপনাকে বোঝাবেন যে আপনি পারবেন এতে কোন সন্দেহ থাকবেনা। নিজের জীবনের জন্য নিজেকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে তাহলে জীবন যুদ্ধের সফল হওয়া যাবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url