melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম - melfin সিরাপ এর কাজ কি
melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অনেকে জানতে চাচ্ছেন । melfin মুলত একটি কৃমি নাশক ট্যাবলেট এর ট্যাবলেট এর সম্পর্কে অনেকে পরিচিত নয় । আজকে আপনাদের সাথে melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম ও melfin সিরাপ এর কাজ কি নিয়ে সমস্ত বিষয় আলোচনা করা হবে । আজকের এই একটি পোস্ট করলে আপনি melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম ও melfin সিরাপ এর কাজ কি সম্পর্কে সকল তথ্যসমূহ জানতে পারবেন ।
আপনি যদি অতিরিক্ত কৃমি সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে আজকের এই পোস্ট টি আপনার জন্য । আজকে আমি কৃমি স্যমসা সমাধান এ melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম ও melfin সিরাপ এর কাজ কি তা সম্পর্কে আলোচনা করা হবে । এ ছাড়া melphin এর কাজ কি এই ট্যাবলেট এর দাম মিলফিন ট্যাবলেট এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সকল তথ্য সমুহ আজকের এই পোস্ট থেকে আপনারা পেয়ে যাবেন ।চলনুন জেনে নেওয়া যাক melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম।
melfin সিরাপ এর কাজ কি
আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে melfin সিরাপ এর কাজ কি এই সম্পর্কে। যেহেতু আমাদের কাছে অনেকেই এই বিষয়টি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা চেয়েছেন তাই তাদের সুবিধার্থে কিন্তু আর্টিকেলের এই অংশটিতে সিরাপের কার্যকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আপনি ভাবতে পারবেন না যে শুধুমাত্র একটি সিরাপ সেবনের মাধ্যমে কিন্তু একটি শিশুর কৃমি রোগ পরিপূর্ণভাবে ভালো করা সম্ভব। এটা কিন্তু খুবই একটি মারাত্মক রোগ বর্তমানে পরিণত হয়েছে যেটার কারণে শিশুদের বিভিন্ন শারীরিক এবং মানসিক সমস্যা পরিলক্ষিত হচ্ছে। আর এই সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যে বিভিন্ন চিকিৎসকেরা বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবস্থা প্রদান করছে।
আপনি যদি আপনাদের আশেপাশের কয়েকজন শিশুদের দিকে তাকান তাহলে দেখবেন যে ১০ জনের মধ্যে মিনিমাম দুই থেকে তিন জন কিন্তু কৃমি আক্রান্ত রয়েছে। এই রোগে শিশুদের আক্রান্তের হার গ্রাম অঞ্চলের সব থেকে বেশি দেখা যায় শহর অঞ্চলের তুলনায়। মূলত এটি জীবন ধরনের স্টাইল এবং খাওয়ার নীতিমালার উপরে ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলে থাকে এবং এটা থেকে গ্রহণ করেই রোগ জন্মও নেয়।
যেহেতু গ্রাম অঞ্চলে মানসম্মত টয়লেটের ব্যাপক অভাব রয়েছে তাই এই কারণেও দেখা যাচ্ছে যে গ্রাম অঞ্চলে এই রোগের পরিধি অনেক বেশি হয়ে থাকে। যদিও সরকারি উদ্যোগে স্যানিটারি ল্যাট্রিন ব্যবস্থা করা হয়েছে বেশগুলো তারপরেও কিন্তু অনেকেই এই নীতিমালা গুলো অনুসরণ করানো যার ফলে কৃমির সংক্রমণ বেরিয়ে চলেছে।
তবে রোগ যেহেতু রয়েছে তার চিকিৎসাও রয়েছে। আধিকালে যখন মানুষের কৃমি রোগ হতো তখন অনেকেই কিন্তু বিভিন্ন জ্বালা যন্ত্রণায় জীবন যাপন করতে হতো। আর যদি কোন শিশু সন্তানের এই রোগ হয়ে থাকে তাহলে তাকে কোন চিকিৎসা ছাড়াই মৃত্যুবরণ করতে হতো। কিন্তু বর্তমানে চিকিৎসা পদ্ধতি এতটা উন্নতি লাভ করেছে যে আধুনিক চিকিৎসা এবং প্রযুক্তির সহায় যেকোনো জটিল এবং কঠিন রোগের চিকিৎসা খুব সহজেই পাওয়া যাবে।
অনেকেই কিন্তু এই রোগের জন্য বিভিন্ন ধরনের ঔষধ সেবন করে থাকে তবে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে যে ওষুধটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হচ্ছে এটি হলো কৃমির জন্য সর্বাধিক বেশি পরিচিত এবং অধিকাংশ চিকিৎসকেরাই এই সিরাপটি সেবনের নির্দেশনা দিয়ে থাকে। তো চলুন এই সিরাপের মূল কিছু কথা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যায়।
যে কোন ওষুধের কার্যকারিতা কিন্তু নির্ভর করে তার উপাদানের উপরে। তাই আপনি যদি মেলফিন সেরাপের উপাদান সম্পর্কে জানতে পারেন তাহলে বুঝতে পারবেন melfin সিরাপ এর কাজ কি সম্পর্কে। কোন ধরনের উপাদান ওই ওষুধের মধ্যে ব্যবহার করা হয়েছে তার উপরে নির্ভর করে কিন্তু সকল কার্যকারিতা পরিলক্ষিত হওয়া শুরু হয়। আর যদি উপাদান নরমাল ব্যবহৃত হয় কিংবা সাধারণ কোনো উপাদান ব্যবহৃত হয় তাহলে ওই ওষুধের কার্যকারিতা সম্পন্ন হয় এবং সেটা রোগ প্রতিরোধ খুব একটা করতে পারে না।
মেলফিন সিরাপ এর কাজ কি মেলফিন হল পাইরেনটেল পামোয়েট প্রস্তুতি যার মর্ধে কৃমিনাশক গুন রয়েছে । মিলফিন ট্যাবলেট আসকারিস লুব্রিকইডিস বা গোল কৃমি স্যামসা থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য ব্যাবহার করা হয়ে থাকে । এ ছাড়া মেলফিন ট্যাবলেট এর মর্ধে এন্ট্যারোবিউস ভার্মিক্যুলারিস বা গুড়াকৃমি স্যামসা থেকে মুক্তি দিয়ে থাকে । এক কথা যদি বলা যায় melfin ট্যাবলেট টি কৃমি নাশক স্ক্যায়ার ফার্মাসিট্যক্যাল লিমিটেট এর একটি পণ্য ।
melfin এর প্রধান কাজ কৃমি থেকে পরিত্রান দেওয়া । ছোট বড় সকল বয়সি মানুষ মিলফিন ট্যাবলেট খেতে পারবে। এ ছাড়া যাদের পেটে মাঝে মাঝে ব্যাথা শরিল স্বাস্থ কমে যাওয়া বা কৃমি সংক্রামন থেকে রক্ষা পেতে মেলফিন ট্যাবলেট টি খাওয়া অনন্ত প্রয়োজনীয় । আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন melfin সিরাপ এর কাজ কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সমুহ ।
melfin 10 ml কিসের ঔষুধ- মিলফিন ১০ মিলিগ্রাম কিসের ঔষুধ
melfin 10 ml কিসের ঔষুধ সেই সম্পর্কে আপনি যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য । অনেকে জিজ্ঞাসা করে থাকে যে মিলফিন 10 মিলিগ্রাম এই ট্যাবলেটটির কাজ মূলত কি । সাধারণত এই ট্যাবলেটটি বাচ্চা শিশুদের কৃমি সমস্যা দূর করার জন্য অধিক কার্যকর । এছাড়া বিভিন্ন রকম কৃমির জাত হয়ে থাকে যেমন হুকওয়াম কেচোঁকৃমি গুড়া কৃমি এসব জাতীয় সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে মিলফিন ট্যাবলেটটি অধিক কার্যকর ।
অন্যান্য যে কৃমি নাশক ট্যাবলেট গুলা রয়েছে তাদের মর্ধে মিলফিন ট্যাবলেট অধিক কার্যকরী । আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে melfin 10 ml কিসের ঔষুধ সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যসমূহ ।
melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম। মেলফিন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম
যে কোন ঔষধ এর কার্যকারিতা কতটুকু এফেক্টিভ ভাবে আপনি গ্রহণ করতে পারবেন সেটা কিন্তু পরিপূর্ণভাবে নির্ভর করে খাওয়ার নিয়মের উপরে। তাই আপনি যদি মেলফিন সিরাপ সেবন করতে চান তাহলে কিন্তু আপনাকে অবশ্যই জেনে রাখতে হবে যে চিকিৎসক নির্দেশিত melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম কি? আর এই আর্টিকেলের এই অংশে কিন্তু এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে তাই মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকবেন।
অনেক ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় যে বিভিন্ন বয়সের মানুষ কিংবা শিশুদের এই সিরাপ সেবন করার প্রয়োজন পড়ে। তখন কিন্তু অনেকেই বুঝে না যে বয়স অনুসারে কিভাবে সেবন করাতে হবে কিংবা সেবন করতে হবে। তাই আপনাদের সুবিধার্থে কিন্তু নিজের অংশগুলোতে বয়স অনুসারে সেবন বিধি উল্লেখ করা হয়েছে আপনারা শুধুমাত্র সেগুলো অনুসরণ করে সেবন করবেন কিংবা সেবন করাবেন।
১ বছর বয়সী বাচ্চাদের melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম
এক বছর বয়সী বাচ্চাদের জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব কম হয়ে থাকে তাই এই সময়ে যে কোন সিরাপ বা ওষুধ খাওয়ানোর পূর্বে কিন্তু একজন শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করতে হবে। আপনি যদি ভুলভাল ওষুধ খাওয়ান তাহলে কিন্তু তাদের শরীরে মারাত্মক ইফেক্ট করতে পারে যেটা ভবিষ্যতের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
এজন্য এক বছর বয়সী বাচ্চাদের কখনোই নিজস্ব সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে মেলফিন সিরাপ খাওয়ানো যাবে না। যদি এক বছর বয়সে বাচ্চাদের কৃমির সমস্যা দেখা দেয় তাহলে তৎক্ষণাৎ একজন চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে। সে বিভিন্ন পরীক্ষা করে যেটা নির্দেশনা দিবে সেটাই পালন করতে হবে অতিরিক্ত ভাবে আপনাকে কখনোই এই ধরনের সিরাপ খাওনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যাবে না।
২ বছর বয়সী বাচ্চাদের melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম
যদি বয়স দুই বছর হয় সে ক্ষেত্রে কিন্তু মোটামুটি লেভেলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়ে যায় এবং সে মোটামুটি সকল ধরনের শিশুদের জন্য যেগুলো উন্মুক্ত রয়েছে সেগুলো হজম করতে পারে। যাদের বয়স এক থেকে দুই বছর সেসব শিশুদের ক্ষেত্রে মিলফিন ট্যাবলেট ২০০ মিলিগ্রাম এবং পাঁচ মিলিগ্রাম সাসপেনশন এর একক মাত্রা।
যদিও দুই বছর বয়সে বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও চিকিৎসকের নির্দেশনা প্রয়োজন রয়েছে তবে তৎক্ষণাৎ যদি কৃমির সমস্যা দেখা দেয় তাহলে কিন্তু আপনি এই সিরাপটি বা সাসপেনশনটি প্রস্তুত করে সেবন করাতে পারবেন এতে কোন প্রকার সমস্যা হবে না। তবে মনে রাখবেন একবার তৈরি করার পরে সেটা দুইবার পর্যন্ত খাওয়ানো যাবে আজকে খাওয়ালেন এবং এক সপ্তাহ পরে আবার খাওয়াবেন মোট ১৫ দিন খাওয়ানোর পরে সেটার অবশিষ্ট অংশটুকু আর খাওয়ানো যাবে না সেটা ফেলে দিতে হবে।
৩-৪ বছর বয়সী বাচ্চাদের melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম
দুই বছর বয়সী বাচ্চাদেরকে যেভাবে খাওয়াছেন ঠিক একই ভাবে কিন্তু আপনি তিন থেকে চার বছরের বাচ্চাদেরকে সেবন করতে পারেন এতে কোন প্রকার সমস্যা হবে না। তবে এক্ষেত্রে আপনি বিষয়টি খালি সতর্কতা অবলম্বন করবেন আর সেটা হল আপনি কখনো কিন্তু অতিরিক্ত উপকারিতা পাওয়ার জন্য সঠিক নিয়ম ব্যতীত অতিরিক্ত হারে সেবন করাবেন না।
এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা অতিরিক্ত উপকারিতা পাওয়ার জন্য এবং দ্রুত কৃমি রোগ থেকে শিশুদের রক্ষা করার জন্য অতিরিক্ত ভাবে সেবন করায়। দেখা যাচ্ছে ডাক্তার বলেছে দিনে একবার খাওয়াতে কিন্তু সে দিনে দুই থেকে তিনবার খাওয়াচ্ছে। আপনারা যদি এরকম করতে চান কিংবা করার ইচ্ছা পোষণ করে থাকেন তাহলে এই চিন্তা আজ থেকে বাদ দিন।
কারণ এরকম করলে আপনার শিশুর কিন্তু মারাত্মক পার্শ্ববর্তীরা দেখা দিতে পারে। আর যেহেতু শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই কম থাকে তাই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখায় দিলে কিন্তু সেগুলো প্রথমে থাকলেও ধীরে ধীরে মারাত্মক গ্রুপে ধারণ করতে পারে।
৫-১০ বছর বয়সী বাচ্চাদের melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম
যাদের বয়স পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে তাদের কিন্তু মোটামুটি লেভেলের বুদ্ধি হয়ে যায় এবং তাদেরও প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়ে যায়। আসল কথাই বলতে গেলে পাশ থেকে দশ বছরের শিশুরা কিন্তু বড় হয়ে যায় এবং পরিবেশের সাথে তাদের খাপ খাওয়ানো মোটামুটি লেভেলের শিখে যাই। এই বয়সের মধ্যে কিন্তু জীবন মানে ব্যাপক পরিবর্তন হয় এবং খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তিত হয়।
তো এই বয়সে বাচ্চাদের যদি কৃমির সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনি প্রথমে মেলফিন সিরাপ প্রস্তুত করবেন এবং সেটা সঠিক নিয়মে খাওয়ানোর পাশাপাশি কিন্তু আপনি চাইলে তেতো খাবার গুলো বেশি পরিমাণে খাওয়াতে পারেন। কারণ তিক্ত স্বাদযুক্ত খাবার গুলো খুব সহজে কিন্তু কৃমি রোগ প্রতিহত করতে পারে।
১০-১৮ বছর বয়সী বাচ্চাদের melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম
আপনি জানলে অবাক হবেন যে মেলফিন সিরাপটি বাচ্চাদের ব্যতীত বড় মানুষদেরও কিন্তু কৃমির রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। তবে এক্ষেত্রে কিন্তু খাওয়ার নিয়মের পার্থক্য রয়েছে। আপনি ছোটদের যেভাবে খাওয়াতে পারবেন কিম্বা নির্দেশনা দেওয়া হবে কিন্তু বড়দের ক্ষেত্রে কিন্তু এই নিয়মটি আলাদাভাবে প্রয়োগ করতে হবে।
আপনার বয়স যদি ১০ থেকে ১৮ বছর বয়সের মধ্যে হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে মিলফিন সিরাপটি ভালোভাবে প্রস্তুত করে নিতে হবে এবং দিনে দুইবার সেবন করতে হবে। আর উপরে যেহেতু উল্লেখ করা হয়েছে তাহলে বুঝতে পারছেন যে প্রথমবার খাওয়ানোর পরে আবার সাতদিন পরে খেতে হবে এবং বাকিটুকু ফেলে দিতে হবে। যেহেতু দিনে দুইবার খাওয়ার নিয়মের কথা বলা হয়েছে সে ক্ষেত্রে কিন্তু অতিরিক্ত অংশটুকু আর খুব একটা অবশিষ্ট থাকবে না।
১৮ বছরের উপরের মানুষদের melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম
যাদের বয়স ১৮ বছরের উপরে রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু সিরাপটি পরিপূর্ণভাবে কার্যকর না হলেও অনেক ক্ষেত্রে এটি অনেক ভালো কাজ করে থাকে। তবে আপনার বয়স যদি ১৮ বছরের উপরে হয়ে থাকে তাহলে উচিত একজন চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করা। কারণ এই সিরাপটি শিশুদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কার্যকর ভাবে কাজ করতে পারে কারণ এর উপাদানের মধ্যে ওই ধরনের উপাদান গুলো অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
তারপরও যদি আপনি এই সিরাপটি খান তাহলে আপনার কৃমিরও ভালো হবে না বিষয়টি এরকম নয়। অনেক ক্ষেত্রে এই রোগটি সারার জন্য সময় লাগতে পারে অর্থাৎ এই চিকিৎসাতে সময় সাপেক্ষ হতে পারে।
যাদের বয়স 25 বছরের উর্ধ্বে তারা একটি মেলফিন সিরাপ এর সম্পূর্ণ বোতল খেয়ে ফেলতে পারবেন । এটা অন্তত কার্যকরী একটি সিরাপ যেটা আপনার কৃমির সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে । এছাড়াও আপনাকে মনে রাখতে হবে যেকোনো ট্যাবলেট সিরাপ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত । আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে মেলফিন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যসমূহ এবং খাওয়ার নিয়ম ।
melphin syrup এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি
melphin syrup এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি সেই সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তা হলো ঃ এই ট্যাবলেট টি খাওয়ার পুর্বে অবশ্যই আপনাকে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে আপনাকে অবগত হতে হবে । সব ট্যাবলেট এর যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি রয়েছে কিছু অপকারিতা সেই সব বিষয় যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে এই পোস্ট থেকে সম্পুর্ন জেনে নিতে পারবেন । তবে আপনি সকল ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন যদি মেলফিন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম অনুসরণ করেন.
মিলফিন ট্যাবলেট এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো হল বমি বমি ভাব হওয়া যেমন ট্যাবলেটটি খাওয়ানোর পর বাচ্চাদের অনেক ক্ষেত্রে বমি বমি ভাব হয়ে থাকে । এ ছাড়াও পেটে ব্যাথা হতে পারে কৃমি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনি যদি মিলফিন ট্যাবলেট টি খেয়ে থাকেন তাহলে অব্যশয় কিছু সময় আপনার পেটে ব্যাথা হতে পারে । এ ছাড়া ডায়রিয়া হতে পারে এবং মাথা ব্যাথা সহ মাইগ্রেন এর স্যামসা হয়ে থাকে । তবে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সবার মর্ধে দেখা যাবে ব্যাপার টা এই রকম নয় তবে কিছু কিছু ব্যাক্তিদের উপর দেখাতে পারে ।
শেষ কথাঃ melfin সিরাপ এর কাজ কি
melphin 10 ml খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম এছাড়াও আজকের এই পোস্টটিতে আপনি জানতে পারলেন যে melfin সিরাপ এর কাজ কি । এছাড়াও আজকে এই একটি মাত্র পোস্ট থেকে মেলফিন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করলাম । আজকের এই পোস্টে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং নিত্য নতুন তথ্যমূলক পোস্ট পেতে আমাদের সাথে থাকবেন ধন্যবাদ ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url